17099

05/19/2024 বিয়ের পর অদ্ভুত সিচুয়েশনের মধ্যে আছি: পরমব্রত

বিয়ের পর অদ্ভুত সিচুয়েশনের মধ্যে আছি: পরমব্রত

বিনোদন ডেস্ক

১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৮:০৮

টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও মানসিক স্বাস্থ্যকর্মী পিয়া চক্রবর্তী গত ২৭ নভেম্বর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ওপার বাংলার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অনুপম রায়ের সাবেক স্ত্রী হলেন পিয়া। আবার অনুপমের ভালো বন্ধু পরমব্রত। সব মিলিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে বন্ধুর সাবেক স্ত্রীকে বিয়ে করার কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ ট্রলের শিকার হতে হচ্ছে পরমব্রতকে। হয়েছে নানা ধরনের মিম।

ট্রলের বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘এই সময়ের’ সঙ্গে কথা বলেছেন পরমব্রত।

এই অভিনেতা বলেন, ‘সম্পর্ক নিয়ে মানুষ সব সময় যেভাবে ভাবেন বা বিচার করেন তেমনটা নাও হতে পারে। আর কোনো সম্পর্কের মাপকাঠি সোশ্যাল মিডিয়া কখনই হতে পারে না। তাই তাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী এসবে আমার কিছু যায় আসে না।’

অভিনেতা আরও বলেন, এই পুরো বিষয়ে যে কটা নাম জড়িয়েছে অনুপম, ইকা বা পিয়া তারা সবাই আমার আপনজন। প্রত্যেকেই প্রাপ্তবয়স্ক। তাই সেই সম্মান বজায় রাখাটা বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সবকিছুর জন্যই ভীষণভাবে জরুরি। তবে সম্পর্কে সম্মান থাকা প্রয়োজন। একে অন্যকে ভালোবেসে ঘর বাঁধা নিয়ে কে কী বলল, তাতে কিছুই যায় আসে না।

এদিকে ভারতের আরেক সংবাদমাধ্যম ‘নিউজ ১৮ ’ কে পরম বলেন, ‘বিয়ের পর এমন একটা অদ্ভুত সিচুয়েশনের মধ্যে আমি রয়েছি; যা বলে বোঝানোর নয়। একদিকে যেমন শুভকামনা ও আমাদের বিবাহিত জীবন সুখী হওয়ার শুভেচ্ছা আসছে, অন্যদিকে ট্রলিংয়ের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। নানা ধরনের নানা রকমের ট্রলিং।

পরমব্রত আরও বলেন, ‘কী করব, কী বলব, ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না। কারণ আমি ট্রলিং ফলো করি না এবং সেই সময়ও আমার নেই। তবে কাছের মানুষদের কাছ থেকে, বন্ধুবান্ধবদের কাছ থেকে সেগুলো শুনতে পাচ্ছি এবং অদ্ভুত একটা অনুভূতি হচ্ছে যা বলে বোঝাতে পারব না। আবার বহু প্রিয় মানুষ, বন্ধুবান্ধব অনুরাগীরা আমার নতুন জীবনের জন্য শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। প্রথম একটা সপ্তাহ এ শুভেচ্ছা ও ট্রলিংয়ের ব্যালেন্সটা সামলাতেই চলে গেল। তারপর বাইরে ঘুরতে গিয়েছিলাম খুব ভালো সময় কাটিয়েছি। সবেমাত্র ফিরেছি। তবে সবকিছুকেই আমি খুব স্পোর্টিংলি নিয়ে থাকি।’

সম্পাদক: মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী
যোগাযোগ: রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল: [email protected], [email protected]