নতুন বলে দারুণ শুরু করেছিলেন তানজিম হাসান সাকিব। প্রথম ওভারে মাত্র ৩ রান দিয়েছিলেন তিনি। পরের ওভারেই স্পিন আক্রমণে যায় বাংলাদেশ। নাসুম আহমেদও ভালো বোলিং করেছেন। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই উইকেটের সম্ভাবনা তৈরি করেছিলেন সাকিব। কিন্তু উইকেটের পেছনে ক্যাচ ফেলেছেন জাকের আলি।
৭ রানে জীবন পাওয়া অভিষেক পরের ওভারেই জ্বলে উঠেন। নাসুমকে দুই ছক্কা ও এক চার মেরে হাত খুলে খেলা শুরু করেন। সেই শুরু, এরপর পুরো পাওয়ার প্লের বাকি ওভারগুলোতে রীতিমতো ঝড় বইয়ে দেন। ৩ ওভারে ১৭ করা ভারত পাওয়ার প্লের পরের ৩ অভারে তুলে ৫৫ রান। সবমিলিয়ে ৬ ওভার শেষে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত করে ৭২ রান।
পাওয়ার প্লে শেষেই উইকেটের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ। সপ্তম ওভারে প্রথম অবার আক্রমণে এসেই ব্রেকথ্রু এনে দেন রিশাদ। এই লেগিকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে তানজিম সাকিবের হাতে ক্যাচ দেন শুবমান গিল। সাজঘরে ফেরার আগে ১৯ বলে করেন ২৯ রান।
গিল ফিরলেও ব্যাক্তিগত ফিফটি পেয়েছেন অভিষেক শর্মা। ২৫ বলে এই মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি।
নবম ওভারে আবারো উইকেট পেয়েছেন রিশাদ। তিনে নামা শুবম দুবে ২ রানের বেশি করতে পারেননি।
৯ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ৯১ রান।