ভোজ্য তেল লিটারে বিক্রি নিশ্চিত করতে মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ
প্রকাশিত:
১৯ আগস্ট ২০২৫ ১২:২৯
আপডেট:
১৯ আগস্ট ২০২৫ ১২:৪১

ভোজ্য তেলের দাম সরকার লিটারে নির্ধারণ করে দিলেও বিভিন্ন জায়গায় তা কেজি দরে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। যার ফলে ভোজ্য তেল লিটারে বিক্রি নিশ্চিত করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) ট্যারিফ কমিশনের পক্ষ থেকে প্রকাশিত ভোজ্য তেলের বাজার দর সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে এমন সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে।
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রতিবেদনের একটি কপি বাণিজ্য উপদেষ্টা বরাবরে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ৩ আগস্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে তেলের দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। সেখানে লিটারে দাম নির্ধারণ করা হলেও বাজারে খোলা সয়াবিন ও পাম তেল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে। যদিও পণ্য পরিবেশক নিয়োগ আদেশে তরল পদার্থ পরিমাপে লিটারে হিসাব করার কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু বাজারজাতকরণে তা মানা হচ্ছে না। তাছাড়া খোলা পাম তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৫০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও বাজারে নির্ধারিত দামের চেয়ে লিটারে ৫ টাকা বেশি রাখা হচ্ছে। বাড়তি এই দাম নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন বলে মনে করছে কমিশন।
অতিরিক্ত দামে ভোজ্য তেল বিক্রি ঠেকাতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরকে মাঠ পর্যায়ে তৎপরতা চালানোর নির্দেশনা দেওয়ার সুপারিশ করা হয় ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদনে। পাশাপাশি মিলগেট, পাইকারি ও খুচরা মূল্য মনিটরিং কার্যক্রম জোরদারের পরামর্শও দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের বিষয়ে জোর তৎপরতা চালালে ভোক্তা ন্যায্য পণ্য কিনতে পাবেন।
ভোজ্য তেলের দাম সরকার লিটারে নির্ধারণ করে দিলেও বিভিন্ন জায়গায় তা কেজি দরে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। যার ফলে ভোজ্য তেল লিটারে বিক্রি নিশ্চিত করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) ট্যারিফ কমিশনের পক্ষ থেকে প্রকাশিত ভোজ্য তেলের বাজার দর সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে এমন সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে।
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রতিবেদনের একটি কপি বাণিজ্য উপদেষ্টা বরাবরে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ৩ আগস্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে তেলের দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। সেখানে লিটারে দাম নির্ধারণ করা হলেও বাজারে খোলা সয়াবিন ও পাম তেল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে। যদিও পণ্য পরিবেশক নিয়োগ আদেশে তরল পদার্থ পরিমাপে লিটারে হিসাব করার কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু বাজারজাতকরণে তা মানা হচ্ছে না। তাছাড়া খোলা পাম তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৫০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও বাজারে নির্ধারিত দামের চেয়ে লিটারে ৫ টাকা বেশি রাখা হচ্ছে। বাড়তি এই দাম নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন বলে মনে করছে কমিশন।
অতিরিক্ত দামে ভোজ্য তেল বিক্রি ঠেকাতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরকে মাঠ পর্যায়ে তৎপরতা চালানোর নির্দেশনা দেওয়ার সুপারিশ করা হয় ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদনে। পাশাপাশি মিলগেট, পাইকারি ও খুচরা মূল্য মনিটরিং কার্যক্রম জোরদারের পরামর্শও দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের বিষয়ে জোর তৎপরতা চালালে ভোক্তা ন্যায্য পণ্য কিনতে পাবেন।
ডিএম/রিয়া
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: