শুক্রবার, ২৬শে এপ্রিল ২০২৪, ১৩ই বৈশাখ ১৪৩১


কেন ঘন ঘন প্রস্রাব হয়?


প্রকাশিত:
৬ ডিসেম্বর ২০২১ ২৩:০১

আপডেট:
২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১০:১১

প্রতীকী ছবি

কিডনি ও মূত্রতন্ত্রের মূল কাজ শরীর থেকে বর্জ্য নিঃসরণ, শরীরে পানি ও লবণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা। একজন মানুষ ২৪ ঘণ্টায় সাধারণত আড়াই থেকে তিন লিটার পানীয় পান করে থাকে। যার কিছু পানি ঘাম আকারে, কিছু পানি শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে এবং কিছু পানি মলের সঙ্গে বের হয়ে যায়।

কিডনির কাজ করার ক্ষমতা স্বাভাবিক থাকলে এবং পারিপার্শ্বিক আবহাওয়ার খুব বড় তারতম্য না হলে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় কিডনি এক হাজার ৫০০ সিসি প্রস্রাব তৈরি করে থাকে।

আমাদের প্রস্রাবের থলির স্বাভাবিক ধারণক্ষমতা ৩০০ সিসি। যে কারণে স্বাভাবিকভাবে একজন মানুষ দিন-রাতে কমপক্ষে পাঁচবার প্রস্রাব করে থাকে।

নানাবিধ স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক কারণে বারবার প্রস্রাবের প্রবণতা দেখা দিতে পারে, আবার কমেও যেতে পারে। যদি আমরা অতিরিক্ত পানি বা তরলজাতীয় খাবার খাই, তবে প্রস্রাবের পরিমাণ বেশি হয়, বারবার প্রস্রাব হয়। বারবার প্রস্রাব হয় ডায়াবেটিসেও।

অন্যদিকে পুরুষের ক্ষেত্রে বয়োবৃদ্ধির সঙ্গে বয়সজনিত স্বাভাবিক পরিবর্তন হিসেবেই বৃদ্ধি ঘটে প্রোস্টেট গ্রন্থির। প্রোস্টেট গ্রন্থি প্রস্রাব প্রবাহে বাঁধার সৃষ্টি করে। ফলে প্রস্রাবের থলি সব সময় সম্পূর্ণ খালি হয় না।

আর বৃদ্ধি পাওয়া প্রোস্টেট প্রস্রাবের থলির মুখে এক ধরনের অস্বস্তি সৃষ্টি করে। বয়োবৃদ্ধির কারণে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার প্রস্রাবের থলিরই ধারণক্ষমতা কমে যায়। বারবার প্রস্রাব করার প্রবণতা বেড়ে যায়।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected], [email protected]
সম্পাদক: মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top