বৃহঃস্পতিবার, ৯ই মে ২০২৪, ২৬শে বৈশাখ ১৪৩১


বলিরেখা দূর করার উপায়


প্রকাশিত:
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০২:১৩

আপডেট:
৯ মে ২০২৪ ২০:৪৩

 ছবি : সংগৃহীত

প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে কম খরচে এবং কোনো রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া ঘরোয়া জেল তৈরির উপায় ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন-

উপকরণ: তিসির বীজ, অ্যালো ভেরার জেল, টমেটো, কর্নফ্লাওয়ার বা স্টার্চ পাউডার, মধু, ক্যাস্টর তেল, কাঠ-বাদামের তেল ও নারিকেল তেল।

তৈরি পদ্ধতি

২০ মিনিট তিসির বীজ ফোটানোর পরে এর থেকে জেলটা আলাদা করে নিতে হবে। টমেটো কুচি করে অথবা গ্রেট করে এর রস বের করে নিতে হবে। এরপর এর সঙ্গে এক চা-চামচ কর্নফ্লাওয়ার পাউডার ও মধু যোগ করে ভালো মতো মেশাতে হবে। এই উপাদানগুলো হালকা গরম করে একটা জেল ফর্মে নিয়ে আসতে হবে। আর এক টেবিল-চামচ অ্যালোভেরা জেল মেশাতে হবে। এই জেল তৈরি পর ঠাণ্ডা হয়ে আসলে এক টেবিল-চামচ করে ক্যাস্টর তেল, কাঠ-বাদামের তেল ও নারিকেল যোগ করে ভালো মতো মিশিয়ে নিতে হবে।

উপকারিতা

তিসির বীজে রয়েছে পুষ্টিকর উপাদান যা ত্বকে বলিরেখা কমাবে ও বয়সের ছাপ দূর করবে। আর ত্বক দেখতে স্বাস্থ্যকর লাগবে। ত্বকে যে কোনো ধরনের দাগ, ব্রণের দাগ, মেছতা ইত্যাদি দূর করতে টমেটো বেশ কার্যকর। এটা ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং কোলাজেনের ক্ষয় কমায়। মধু ত্বকের রোদে পোড়াভাব কমায় ও উজ্জ্বলভাব আনে। অ্যালো ভেরার জেল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে ও মসৃণ করে। ক্যাস্টর তেল ত্বকের কোলাজেনের পরিমাণ বাড়ায়, কাঠ-বাদামের তেলে থাকা ভিটামিন বলিরেখা দূর করে এবং মসৃণভাব আনে। নারিকেল তেল ত্বক উজ্জ্বল করে। সঙ্গে গোলাপ জল যোগ করা এর সুগন্ধ বাড়ায় এবং এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে সতেজতা ও তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে।

ব্যবহার ও সংরক্ষণ

জেল বানানো হয়ে গেলে তা যে কোনো পাত্রে সংরক্ষণ করা যাবে। সাধারণ তাপমাত্রায় এই জেল ১৫ দিন থেকে এক মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে।

দিনে এবং রাতে যে কোনো সময় এই জেল ব্যবহার করা যাবে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের বলিরেখা কমবে, ত্বকে সতেজভাব আসবে ও ত্বক সুন্দর হবে।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected], [email protected]
সম্পাদক: মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top