বুধবার, ৬ই আগস্ট ২০২৫, ২২শে শ্রাবণ ১৪৩২


‘ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজ অ্যাশেজের চেয়েও বেশি রোমাঞ্চকর’


প্রকাশিত:
৬ আগস্ট ২০২৫ ১১:২৫

আপডেট:
৬ আগস্ট ২০২৫ ১৩:৫৭

ছবি সংগৃহীত

সমাপ্ত ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ ২-২ সমতায় শেষ হয়েছে। এই ফলাফল দেখে সহজেই অনুমেয় করা যায় যে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ একটি সিরিজ হয়েছে। তবে বাস্তবে তার চেয়ে বেশি রোমাঞ্চকর ছিল সিরিজের ম্যাচগুলো। তাইতো এই টেস্ট সিরিজকে ২০০৫ সালের অ্যাশেজের সঙ্গে তুলনা করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

৫ ম্যাচ সিরিজের একটি ড্র হয়েছে, বাকি চারটি ম্যাচও হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সিরিজের শেষটাও হয়েছে কোনো থ্রিলার সিরিজের শেষ পর্বের মতো! ওভাল টেস্টে শেষ দিনে ইংল্যান্ডের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৩৫ রান, ভারতের চাই ৪ উইকেট। দিনের প্রথম দুই বলে টানা বাউন্ডারি হাঁকিয়ে শেষ দিনের রোমাঞ্চে যেন পানি ঢেলেছিলেন জেমি ওভারটন! তবে পরের ওভারেই জেমি স্মিথকে ফিরিয়ে ভারতকে ম্যাচে ফেরান সিরিজজুড়ে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা মোহাম্মদ সিরাজ।

পরের ১০ রান তুলতে আরও দুই উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। ফলে সমীকরণ দাঁড়ায় শেষ উইকেটে ১৭ রানে। তখন ভাঙা কাঁধ নিয়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে মাঠে আসেন ক্রিস ওকস। তাকে আগলে রেখে এক প্রান্তে রান তোলার চেষ্টা করেন গাস আটকিনসন। তবে জয় থেকে মাত্র ৭ রান দূরে থাকতে আটকিনসনকে বোল্ড করেন সিরাজ। তাতে ৬ রানের জয় পায় ভারত। রোমাঞ্চকর টেস্ট সিরিজ শেষ হয়েছে ২-২ সমতায়।

এ সিরিজ নিয়ে অশ্বিন বলেন, 'অনেকে এই সিরিজকে ২০০৫ সালের অ্যাশেজের সঙ্গে তুলনা করছেন, তবে আমার মনে হয় এই সিরিজটি ২০০৫ সালের অ্যাশেজের চেয়েও বরং ভালো ছিল, কারণ (এবারের সিরিজে) অনেক কিছুই নিখুঁত ছিল না, দুই দলেই।'

'যদি সেই অস্ট্রেলিয়ান দলের দিকে তাকান, সেখানে গ্লেন ম্যাকগ্রা, শেন ওয়ার্ন, মাইকেল ক্যাসপ্রোইচ, শন টেইট ছিল। আরেক দিকে (ইংল্যান্ডের) ছিল সাইমন জোন্স, স্টিভ হার্মিসন, অ্যাশলি জাইলস। বোলিং বিভাগ অনেক অভিজ্ঞ ছিল। ব্যাটিংয়েও অভিজ্ঞতা ছিল। তীব্র প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ ছিল। সেখানে খুব বেশি ভুল দেখতে পাবেন না।'-যোগ করেন তিনি।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected], [email protected]
সম্পাদক: মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top